আপনি যদি বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভুগছেন, আপনি একা নন। গবেষণায় দেখা গেছে যে পৃথিবীর প্রায় প্রতি ছয় জন মানুষের একজন কোন না কোন সময়ে বন্ধ্যাত্বের অভিজ্ঞতা লাভ করেন এবং পুরুষ ও নারী উভয়ই সমানভাবে প্রভাবিত হন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ঝুঁকি বাড়ে এবং জীবনে প্রায় ১৭.৫% মানুষ বন্ধ্যাত্বের মুখোমুখি হন। এক তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে সমস্যাটি নারীর, এক তৃতীয়াংশ পুরুষের এবং বাকি অংশে উভয়ের অংশে বা অজানা কারণে হয়।
প্রাকৃতিক হার্বাল উপাদানে তৈরি; কোনো রাসায়নিক নেই।
সহজে হজম হয়, কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
উভয় লিঙ্গের বন্ধ্যাত্ব সমস্যার জন্য কার্যকর সমাধান।
শরীরের ভেতর থেকে সমস্যার মূলে কাজ করে স্থায়ী সমাধান দেয়।
শুকনো মূলের গুঁড়া; স্যাপোনিন ও ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ; বহু শতাব্দী ধরে নারী প্রজনন স্বাস্থ্যে ব্যবহৃত, হরমোন ভারসাম্য আনতে ও জরায়ু শক্তিশালী করতে সহায়ক।
Adaptogen হিসেবে পরিচিত; Isoflavone ও flavonoid যৌগ estrogen-এর মতো কাজ করতে পারে; uterine সংক্রমণ ও অনিয়মিত স্রাব চিকিৎসায় সহায়; স্ট্রেস ও কর্টিসল হ্রাস করে,
পেরুভিয়ান উদ্ভিদ; হাজার বছর ধরে খাদ্য ও ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত; কিছু গবেষণায় libido ও sperm concentration উন্নতির ইঙ্গিত রয়েছে, তবে ফলাফল মিশ্র এবং আরও গবেষণা প্রয়োজন।
মায়া ক্যাপসুলে থাকা ভেষজ উপাদানগুলো প্রজনন হরমোনের সঠিক ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করে, ovulation ও sperm উৎপাদনকে প্রাকৃতিকভাবে উদ্দীপিত করে।
ডিম্বাণুর গুণমান ও সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি শুক্রাণুর সংখ্যা ও গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে, যা উর্বরতা বাড়ায়।
হরমোন ভারসাম্য ও প্রজনন কোষের উন্নতি একত্রে আপনার গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ায় এবং পরিবারে নতুন আলো নিয়ে আসে।
মায়া ক্যাপসুলে ব্যবহৃত সব ভেষজ উপাদান স্বাভাবিক ও নিরাপদ হলেও গবেষণা এখনও সীমিত। অশ্বগন্ধার ক্ষেত্রে তিন মাস পর্যন্ত সেবন নিরাপদ বলা হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর নিরাপত্তা নিশ্চিত নয়; কিছু মানুষের ডায়রিয়া, বমি বা লিভারের সমস্যা হতে পারে। Shatavari সেবনের ক্ষেত্রে estrogen পরিবর্তনের ঝুঁকি ও অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এবং শরীরের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করে সেবন করুন।
“৫ বছর চেষ্টা করার পর মায়া ক্যাপসুল সেবনে আমি মা হতে পেরেছি। আশা ফিরে পেয়েছি!”
“আমরা হতাশ ছিলাম কিন্তু মায়া ক্যাপসুল আমাদের বাবা-মা হতে সাহায্য করেছে।”
“প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে মায়া ক্যাপসুলের উপর আস্থা রাখুন; ফলাফল অবিশ্বাস্য।”
ব্যক্তি ভেদে ফল পাওয়ার সময় ভিন্ন হয়। কেউ ৩-৪ মাসে ইতিবাচক ফল পান, আবার কারো একটু বেশি সময় লাগতে পারে। ধারাবাহিকভাবে ক্যাপসুল সেবন ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অব্যাহত রাখলে ধাপে ধাপে সুফল মেলে।
জি, মায়া ক্যাপসুলের হার্বাল ফর্মুলেশনটি নারী ও পুরুষ উভয়ের প্রজনন স্বাস্থ্য উন্নত করার লক্ষ্য নিয়ে তৈরি। নারীদের ডিম্বাণুর গুণমান ও হরমোন ব্যালান্সে এটি সাহায্য করে, এবং পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান বৃদ্ধি করে।
সাধারনত প্রজননক্ষম বয়সী (১৮-৪৫ বছর) দম্পতিরাই এটি সেবন করেন। এই বয়সের বাইরে সাধারণত এর প্রয়োজন পড়ে না।
মায়া ক্যাপসুলের সর্বোচ্চ কার্যকারিতা পেতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করুন – পুষ্টিকর খাবার, প্রচুর পানি পান, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং ধূমপান/অ্যালকোহল পরিহার করা। বিশেষ কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।
না, উপাদানগুলো সম্পূর্ণ ভেষজ এবং প্রচলিত ওষুধের মতো ক্ষতিকর রাসায়নিক নেই। তাই সঠিক মাত্রায় সেবন করলে সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। তবে কারো বিশেষ উপাদানে অ্যালার্জি থাকলে অথবা অস্বাভাবিক কিছু মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মায়া ক্যাপসুল একটি হার্বাল সাপ্লিমেন্ট; প্রায় সব উপাদানই খাদ্যগুণসম্পন্ন ভেষজ। তবে যদি আপনি অন্য কোনো চিকিৎসায় থাকেন বা ওষুধ সেবন করেন, তাহলে হার্বাল সাপ্লিমেন্ট শুরু করার আগে আপনার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করাই ভালো।